হাওয়া নেকড়ে হরিণীর পিছু পিছু সকালকে পৌছে দেয় সন্ধ্যার কাছে ফাকা রাস্তায় সারাদিন হাঁটে ভয় হরিণী আড়াল খোঁজে আনাচ-কানাচে। দরোজা বন্ধ শহরের সব ঘরে অভয়ারণ্য কোথাও…
বছর ঘুরে আবার এলো খুশির ঈদ খুশির ধারা বইছে বুকে টুটলো নিঁদ। নতুন চাঁদ নতুন জামা নতুন সাজ বাঁধনহারা জোয়ার ভরা হৃদয় আজ। বুকের মাঝে টাট্টু…
মিনি আর গিনিতে ঠিক করে দু’জনা পুতুলের বিয়ে দেবে নিয়ে আরো ক’জনা। সেই কথা কানে কানে হলো চারকান পাড়াময় জানাজানি কী যে ভাবখান! আম্মু দু’জনার, আব্বুও…
সকল কিছু বক্র যখন কে করে সব সোজা? রমজানের পর্দা তুলে হাসেন তখন রোজা! ঘর দরোজা মলিন হলে করাতে হয় রঙ, তলোয়ারকে রাখতে তাজা ছাড়াতে হয়…
পড়া এক দুই দুই তিন রাত শেষে হলো দিন দিন শেষে হলো রাত পাঁচ ছয় ছয় সাত। এই ভাবে গড়গড় পড়া হয় প্রতিদিন পড়ে যায় খুকু…
মেঘনা নদী দেব পাড়ি কল-অলা এক নায়ে। আবার আমি যাব আমার পাড়াতলী গাঁয়ে। গাছ-ঘেরা ঐ পুকুরপাড়ে বসব বিকাল বেলা। দু-চোখ ভরে দেখব কত আলো-ছায়ার খেলা। বাঁশবাগানে…
দুরন্ত এক দুষ্টু ছেলে ওড়ে পাখির মতো ফিরতো বাড়ি সেই ছেলেটি সন্ধ্যা যখন হতো। এ গাছ থেকে ও গাছ থেকে ফল পারতো যখন আপ-পেয়ারা হোক না…
কার ডাক শোনা যায় দূরে, কার ডাক? যেই ডাক শুনে নদী ঘুরে শত বাঁক সাবলীল গতি নিয়ে চলে হেসে খেলে দু’কূলের সমতলে পলি দেয় ঢেলে। পাহাড়…
হিম কুয়াশার চাদর গায়ে এলো শীতের বুড়ি, কাঁধে যে তার খেজুর রসের মিষ্টি পিঠার ঝুড়ি। নতুন ধানের মুড়ি ভেজে থলের মুটকি ভরে, চললো বুড়ি জামুর বাড়ি…
যে পথ গেছে এঁকেবেঁকে মাঠ পেরিয়ে, ধানের ক্ষেতের পাশটি দিয়ে, বাঁশ বাগানের ভিতর দিয়ে ছোট্ট নদীর ধারে। সে পথেরই শেষ সীমানায় ছবির মত আঁকা আমার জন্মভূমিখানা।…