পরীক্ষার দিন
প্রথম বন্ধু : কি রে, গত পরীক্ষায় ইংরেজিতে সর্বোচ্চ নম্বর পেলি, এবার ফেল, ব্যাপারটা কী বল তো!
দ্বিতীয় বন্ধু : আর বলিস না দোস্ত, ইংরেজি পরীক্ষার দিন ভুলে পকেটে করে বিজ্ঞান বই নিয়ে গিয়েছিলাম।

সূর্যের ওপর ক্লাস
শিক্ষক : আগামীকাল সূর্যের ওপর তোমাদের পড়াবো। সবাই উপস্থিত থাকবে কিন্তু।
পল্টু : স্যার, আমি থাকতে পারবো না!
শিক্ষক : কেন?
পল্টু : স্যার, আপনি তো সূর্যের ওপর ক্লাস নিতে যাচ্ছেন। অত গরম জায়গায় তো সবাই পুড়ে মরবে।

মাফ করেন
এক ভিক্ষুক পিচ্চি এক মেয়েকে বলছে-
ভিক্ষুক : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে বেটা।
পিচ্চি : আমি বেটা না, বেটি।
ভিক্ষুক : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে বেটি।
পিচ্চি : আমার নাম স্বর্ণা।
ভিক্ষুক : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে স্বর্ণা।
পিচ্চি : আমার পুরা নাম নাদিয়া শারমিন স্বর্ণা।
ভিক্ষুক : আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দে নাদিয়া শারমিন স্বর্ণা।
পিচ্চি : হ্যাঁ, এখন ঠিক আছে! এবার মাফ করেন।

এখন তো দু’টো দেশ
বিকেলে মহল্লার একটি চায়ের দোকানে কথোপকথন হচ্ছে। চাওয়ালা ছিলেন বিহারি। তিনি বললেন-
চাওয়ালা : আরে, আউর এক টিম থা না ওয়ার্ল্ড কাপ মে উলুবেড়িয়া।
বাঙালি ভদ্রলোক : ওটা তো এখন আলাদা দু’টো দেশ হয়ে গেছে। উরুগুয়ে আর বুলগেরিয়া।

আর যাই হোক
স্ত্রী : আমার এক ব্যাগ পুরনো জামাকাপড় জমে আছে। দান করে দিতে হবে।
স্বামী : দান আবার কাকে করবে! ফেলে দাও না সব।
স্ত্রী : আরে না। কত ক্ষুধার্ত দুর্বল মানুষ আছে, তাদের কাজে আসতে পারে এসব।
স্বামী : শোনো, যারা তোমার সাইজের জামাকাপড়ে ফিট করবে তারা আর যাই হোক, ক্ষুধার্ত আর দুর্বল হতে পারে না।

অংক মিলানোর উপায়
দীর্ঘদিন চিকিৎসা করার পর তিন পাগলকে নিয়ে বসেছেন চিকিৎসক-
চিকিৎসক : বলো তো, ৩ কে ৩ দিয়ে গুণ করলে কত হয়?
প্রথম পাগল : ৩৯৮।
হতাশ চিকিৎসক দ্বিতীয় জনকেও একই প্রশ্ন করলেন-
দ্বিতীয় পাগল : মঙ্গলবার।
হতাশ হয়ে চিকিৎসক তৃতীয় জনকেও একই প্রশ্ন করলেন-
তৃৃতীয় পাগল : ৯।
‘ভেরি গুড! এবার বলো তো, তুমি এটা কীভাবে বের করলে।’ খুশি হয়ে বললেন চিকিৎসক।
তৃতীয় পাগল : খুবই সহজ! ৩৯৮ থেকে মঙ্গলবার বিয়োগ করেছি!

Share.

মন্তব্য করুন