স্মরণশক্তি বাড়ানোর উপায়
মন্টুর বাপ খুব পেরেশান হয়ে কিছু খুঁজছিল নিজের ঘরে। অনেকক্ষণ বিষয়টি খেয়াল করার পর বস তাকে ডাকলেন-
বস : কী খুঁজছো অমন করে?
মন্টুর বাপ : পানিফলের হালুয়া এনেছিলাম স্যার, স্মরণশক্তি বাড়ানোয় খুব কাজে দেয়।
বস : তো?
মন্টুর বাপ : কিন্তু এখন তো মনেই করতে পারছি না কোথায় রেখেছিলাম!

ছটকুর বাবা
শিক্ষক : বলো তো ছটকু, তোমার বাবা শতকরা ১০ টাকা হার সুদে ৫০০ টাকা ব্যাংক থেকে লোন নিলেন, এক বছর পর তিনি ব্যাংককে কত টাকা দেবেন?
ছটকু : কোনো টাকাই দেবেন না, স্যার।
শিক্ষক : গাধা! এখনো এই অঙ্ক জানো না?
ছটকু : আমি অঙ্ক জানি স্যার, কিন্তু আপনি আমার বাবাকে জানেন না!

ইন্টারভিউতে
ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নার্স নিয়োগের ইন্টারভিউ হচ্ছে-
প্রশ্নকর্তা : অপারেশনের আগে রোগীকে অজ্ঞান করা হয় কেন?
চাকরি প্রার্থী : যাতে রোগী অপারেশন শিখে না ফেলে, স্যার।
প্রশ্নকর্তা : বলেন কি! এইসব আজেবাজে কথা কোথা থেকে শিখলেন?
চাকরি প্রার্থী : আজেবাজে না স্যার, একদম সঠিক কথা।
প্রশ্নকর্তা : কিন্তু তাতে আমাদের- মানে ডাক্তারদের লাভটা কী?
চাকরি প্রার্থী : স্যার, রোগী নিজেই যদি অপারেশন শিখে ফেলে তাহলে আর আপনাদের তো দরকার পড়বে না আর!

বাবার বয়স
শিক্ষক : তোর বাবার বয়স কত, ছোটন?
ছোটন : আমার যা বয়স, তাই।
শিক্ষক : বাঁদরামো হচ্ছে? তোর বাবার বয়স তোর সমান!
ছোটন : জ্বী স্যার। কারণ যেদিন আমার জন্ম হলো সেদিনই তো তিনি বাবা হলেন!

কাউন্টার ত্যাগের আগে
জেলখানায় পুরোনো আর নতুন দুই কয়েদির মধ্যে দোস্তি হয়ে গেল। দুজনে গল্প করছে-
পুরোনো কয়েদি : তোমার মতো ভালো মানুষ ধরা খাইলা কেমনে?
নতুন কয়েদি : ব্যাংক লুটতে গেছিলাম। তো টাকার বস্তা নিয়ে ওখানেই গুণতে বসে যাই।
পুরনো কয়েদি : কী আশ্চর্য! এ কাজ করতে গেলে কেন!
নতুন কয়েদি : কী করবো! সামনেই দেখলাম লেখা, কাউন্টার ত্যাগ করার আগে টাকা গুণে নিন!

Share.

মন্তব্য করুন