ফ্যামিলি ট্র্যাডিশন
শিক্ষক : জনি, তুমি বড্ড বেশি কথা বলো।
জনি : কিচ্ছু করার নাই! এইটা আমাগো ফ্যামিলি ট্রাডিশন!
শিক্ষক : মানে?
জনি : মানে খুবই সোজা; আমার দাদা ছিলেন ফেরিওয়ালা, বাবা শিক্ষক আর বড় ভাই রাজনীতি করে।

দুর্নীতি করছে কারা
মিন্টু : বস, একটা বিষয় বুঝতেছি না!
বস : বিষয়টা কী আগে বলবে তো?
মিন্টু : দেশের সব দল আর তাদের সমর্থকই তো দুর্নীতির বিরুদ্ধে?
বস : হুম। কিন্তু তাতে তোমার সমস্যা কী?
মিন্টু : আমি ভেবে পাই না, তাইলে দুর্নীতিটা করতেছে কারা?

আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে চাইলে
এক মার্কিন নাগরিক হোয়াইট হাউসে ফোন করেছেন-
অপারেটর : ইয়েস, হোয়াইট হাউস থেকে বলছি। বলুন কী বলতে চান, প্লিজ…
নাগরিক : আমি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে চাই!
অপারেটর : তুমি কি একটা গাধা না-কি?
নাগরিক : মার্কিন প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য এমন হওয়া কি বাধ্যতামূলক?

ট্রেনের টিকিট
একবার এক গ্রামের লোক ট্রেনের টিকিট কাটতে রেলওয়ে স্টেশনে আসেন।
লোক : টিকিটের দাম কত?
বিক্রেতা : কুড়ি টাকা।
লোক : ১৫ টাকায় দেবেন?
বিক্রেতা : না। আমাদের টিকিটের দাম ফিক্সড। দাম কমানোর কোনো সুযোগ নেই।
লোক : আপনি না দিলে আমি অন্য দোকানে যাব।
বিক্রেতা : টিকিট কেনার কাউন্টার একটাই। আর কোনো দোকানে টিকিট পাওয়া যাবে না।
লোক : একটাই দোকান। তাই তো আপনি দাম কমাচ্ছেন না। আরেকটা দোকান থাকলে ঠিকই টিকিটের দাম কমাতেন।

ওভারটাইম
একদিন এক চোরকে ধরে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ-
পুলিশ : তুই এক সপ্তাহে দশ বাসায় চুরি করেছিস!
চোর : জ্বি স্যার।
পুলিশ : এটা কী করে সম্ভব!
চোর : কী করবো স্যার, বড় সংসার। ওভারটাইম না করলে চলে না।

পরীক্ষার ফল
সেলিনা স্কুল থেকে অঙ্ক পরীক্ষার নম্বর জেনে বাড়ি এসেছে-
মা : কত পেয়েছিস?
সেলিনা : মাত্র একের জন্য একশ পাইনি।
মা : তাই না-কি, নিরানব্বই পেয়েছিস!
সেলিনা : না, দুটো শূন্য পেয়েছি।

Share.

মন্তব্য করুন