লোজিকের উপর পরীক্ষা হচ্ছে। স্যার বললেন এখানে টেবিলটা নেই, এটা যুক্তি দিয়ে বোঝাও… সময় এক ঘণ্টা। সবাইকে খাতা দেওয়া হলো।
সবাই ঝাঁপিয়ে পড়ে লিখতে শুরু করল। শুধু একজন সঙ্গে সঙ্গে খাতা জমা দিয়ে চলে গেল।
বাকিরা ত্রিশ মিনিট ধরে লিখে খাতা জমা দিল।
পরে দেখা গেল, সবচেয়ে বেশি নাম্বার পেয়ে ফার্স্ট হয়েছে সেই ছেলেটি, যে সবার আগে কিছু না লিখেই খাতা জমা দিয়ে চলে গেছে। অন্য ছাত্ররা ক্ষেপে গেলো।
‘স্যার এটা কী করে হয়? ও তো কিছু লেখেনি। না লিখেই কী করে ফার্স্ট হলো!’
‘কে বলল ও লেখেনি? ও লিখেছে।’
‘কী লিখেছে?’
‘লিখেছে- কোন টেবিল…?’

গরুর রচনা লেখবার আগে শিক্ষক অনেকগুলো পয়েন্ট বললেন। সবাই তা বুঝতে পেরেছে কিনা সেটা বোঝার জন্য তিনি একটা ছেলেকে জিজ্ঞেস করলেন আচ্ছা, তোমার পায়ে কী?
ছাত্র : জুতো, স্যার।
স্যার : জুতো কী থেকে তৈরি হয়?
ছাত্র : চামড়া থেকে।
স্যার : চামড়া কোথায় পাওয়া যায়?
ছাত্র : গরুর গা থেকে।
ছাত্রের জবাবে খুশি হয়ে উঠলেন স্যার। প্রশ্ন করলেন আচ্ছা, এখন বল দেখি, কোন সে জীব, যে তোমার পায়ের জুতো জোগায়, আবার নানা খাবার জিনিসও সরবরাহ করে?
ছাত্রের জবাব : আমার বাবা, স্যার!

টুনটুনির অনেকদিনের শখ গায়িকা হবে, তাই গানের স্কুলে ভর্তি করিয়ে দিল তার মা। প্রতিদিন সেজেগুজে সে গান শিখতে যায়। একদিন গানের ক্লাসে যাবার সময় গলার বালা খুলে মায়ের হাতে দিয়ে বের হচ্ছিল সে। মা ডেকে জানতে চাইলেন, ‘কিরে গানের ক্লাসে যাচ্ছিস! গলার হার খুলে যাচ্ছিস যে! এটা তো আর সোনার না যে ছিনতাই হয়ে যাবে।’
টুনটুনির তাৎক্ষণিক জবাব, ‘স্যার বলেছেন, আজ খালি গলায় গান গাইতে হবে সবাইকে, তাই আম্মু!’

Share.

মন্তব্য করুন