দুই ভিক্ষুকের কথোপকথন
১ম ভিক্ষুক : আইজকা মতিঝিলে একখান ১০০ টাকার নোট কুড়ায়ে পাইছিলাম।
২য় ভিক্ষুক : কস কী? তোর তো দেহি বিরাট ভাগ্য!
১ম ভিক্ষুক : আরে না, নোটখান জাল আছিল, তাই ফালায়া দিছি।
২য় ভিক্ষুক : জাল আছিলো, তুই ক্যামনে বুঝলি?
১ম ভিক্ষুক : তুই কোনোদিন ১০০ টাকার নোটে এক-এর পর তিনটা শূন্য দেখছস?

শিক্ষক : আশ্চর্য! তোমার লেখা গরুর রচনা হুবহু আনোয়ারের মতো হয়েছে। এটা কী করে সম্ভব?
ছাত্র : স্যার, আমরা দু’জনে একই গরু দেখে রচনাটা লিখেছি তো তাই।

এক ভদ্রলোক এক নামকরা হোটেলে খাওয়া শেষে বেরোনোর পর বেয়ারাকে পাঁচ টাকা বকশিশ দিলেন। বেয়ারা সবিনয়ে বলল, এই হোটেলে আমাকে পাঁচ টাকা দেওয়া মানে আমাকে অপমান করা।
ভদ্রলোক : তো, কত দিলে তুমি খুশি হবে?
বেয়ারা : আজ্ঞে, আরও পাঁচ টাকা।
ভদ্রলোক : দুঃখিত, তোমাকে দুবার অপমান করার কথা আমি ভাবতেই পারি না।

১ম বন্ধু : মানুষ একটা আজব যন্ত্র।
২য় বন্ধু : কেন রে?
১ম বন্ধু : আরে দেখ না, দিনে ২৪ ঘণ্টা মানুষের ব্রেন কাজ করে, বছরে ৩৬৫ দিন কাজ করে, জন্ম থেকেই কাজ করে, কিন্তু পরীক্ষার হলে ঢোকার পর আর কাজ করে না।
গ্রন্থনা : শাওন শাহরিয়ার

Share.

মন্তব্য করুন