এক ভদ্রলোক অফিসে যাওয়ার জন্য রওয়ানা দিতেই এক অন্ধ ভিক্ষুক তার গাড়ির সামনে এসে দাঁড়ালো।
ভদ্রলোক : এই তুমি কে?
ভিক্ষুক : আমি একজন ভিক্ষুক।
ভদ্রলোক : তা তো দেখতেই পাচ্ছি, কিন্তু তুমি যে অন্ধ তা বুঝবো কী করে?
ভিক্ষুক : এইডা তো খুবই সোজা স্যার। ওই যে দূরে আপনে একটা গরু দেখতেছেন, আমি কিন্তু ওইডা দেখতেছি না। এই কারণেই আমি অন্ধ!

দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে-
প্রথম বন্ধু : আরে কী হয়েছে তোর, মন খারাপ কেন রে?
দ্বিতীয় বন্ধু : আর বলিস না।
প্রথম বন্ধু : কেন কী হয়েছে?
দ্বিতীয় বন্ধু : আজ আমি অফিসে একটু দেরি করে এসেছি। তাই আমার অফিসের ম্যানেজার আমাকে বের করে দিয়েছেন।
প্রথম বন্ধু : তোর বাবাকে বল।
দ্বিতীয় বন্ধু : সেটাই তো সমস্যা, আমার বাবাই তো অফিসের ম্যানেজার!

গ্রাম থেকে চাচার বাসায় বেড়াতে এসেছে এক যুবক।
চাচা : যাও বাবা, ওয়াশরুম থেকে ফ্রেশ হয়ে এসো।
ভাতিজা : জ্বি চাচা।
যুবক ওয়াশরুমে হাই কমোড দেখে ভাবলো, এটি কোনো বালতি হবে; তাই সে তার শার্টটা এর ভেতর ডিটারজেন্ট গুলিয়ে ভালোমতো ভিজিয়ে রাখলো।
চাচা : ওয়াশরুমের কমোডে শার্ট রেখেছে কে?
ভাতিজা : চাচা, আমি তো বালতিতে রেখেছি।
চাচা : আহা, এটি তো কমোড!

হাট থেকে গরু নিয়ে ফেরার পথে এক গরু বিক্রেতাকে ডাকাত ধরলো।
ডাকাত : কী কী আছে জলদি দে।
গরু বিক্রেতা : ভাই আমার কাছে কিছুই নেই।
ডাকাত : কিছু নেই কেন?
গরু বিক্রেতা : ভাই, ক্রেতারা গরুর দাম কম বলেছে তাই বিক্রি করিনি।
ডাকাত : গরুর দাম কম হলে আমরা কম টাকা পেতাম, তুই গরু বিক্রি করলি না কেন?

দুই বন্ধু বনের ভেতর দিয়ে যাচ্ছিলো।
তারা খুব ভালো বন্ধু ছিলো। এমন সময় ঐ স্থানে একটি সিংহ এলে এক বন্ধু দ্রুত একটি গাছে উঠে গেলো এবং অন্যজন ছোটোবেলায় শোনা গল্পের শিক্ষা অনুযায়ী দমবন্ধ করে নিচে শুয়ে পড়লো। তখন সিংহটি নিচের জনের কান ধরে টেনে তুলে কষিয়ে এক থাপ্পর দিয়ে বললো, ‘মুর্খ! এসব ভাওতাবাজি ভালুকের সঙ্গে করিস,আমার সঙ্গে নয়।’

স্বামী : কতবার বলেছি রান্না করতে করতে মোবাইল দেখবা না। এটা কি ডাল হয়েছে? না কোনো লবণ, না মশলা…।
স্ত্রী : আমিও তোমাকে কতবার বলেছি যে, মোবাইল দেখতে দেখতে খাবার খেয়ো না। ভাতে তুমি ডাল নাওনি, পানি ঢেলেছো!

Share.

মন্তব্য করুন