নেমপ্লেট সামনে থাকার সুবিধা
অফিসের একজন কর্তাব্যক্তি তার টেবিলের নেমপ্লেটের লেখা নিজের দিকে ফিরিয়ে রাখেন। একদিন এক কর্মচারী তাকে জিজ্ঞাসা করছে-
কর্মচারী: স্যার, আপনার নেমপ্লেট সব সময় আপনার দিকে ঘুরিয়ে রাখেন কেন?
বস: যারা অফিসে আমার সঙ্গে দেখা করতে আসেন; তারা জানে আমি কে? কিন্তু আমি নিজেই মাঝে মাঝে ভুলে যাই।

হাবু-ডাবুর প্রথম রেললাইন দেখা
বাবু: হায় খোদা! জীবনে এত বড় লম্বা সিঁড়ি আর টপকাইনি। শেষই হচ্ছে না…
ডাবু: আরে সিঁড়ির কথা বাদ দে! আমি চিন্তা করতেছি রেলিংগুলা এত নিচে দিলো ক্যান? কত ঝুঁকতেছি মাগার হাতে নাগালই পাই না!

দেশসেরা ডাক্তার
ডাক্তার: আমার শরীরটা ভালো লাগছে না, তাড়াতাড়ি একজন ডাক্তার ডেকে আনো!
কম্পাউন্ডার: স্যার, আপনি নিজেই তো দেশসেরা ডাক্তার!
ডাক্তার: আরে গাধা! আমার ফিও তো দেশে সবচেয়ে বেশি, সে জন্যই তো বলছি অন্য ডাক্তার ডাক!

বাবার মতো হতে চায়
প্রতিবেশী: কালু বড় হয়ে তুই কি হতে চাস?
কালু: আমার বাবার মতো আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে চাই!
প্রতিবেশী: কী বলিস কালু! তোর বাবা আবার আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ছিল কবে?
কালু: না, তিনিও আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে চান আর কি!

স্ত্রী যখন ইংরেজির ছাত্রী
এক লোক তার স্ত্রীকে ইংরেজি শিখতে বলেছে। স্ত্রীও ইংরেজি শেখার জন্য চেষ্টা করছে। একদিন দুপুর বেলা সে তার স্বামীকে ভাত খেতে দিয়ে বললো-
স্ত্রী: এই নাও তোমার ডিনার।
স্বামী: তুমি একটা গাধা। এখন দুপুর আর এটাকে ডিনার বলে না, বলে লাঞ্চ।
স্ত্রী: তুমি গাধা, তোমার চৌদ্দগোষ্ঠী গাধা। এগুলো গতরাতের বাসি ভাত। তাই এটা ডিনার, এবার বুঝলে?

তিন ভিক্ষুকের বন্ধুত্ব
সারাদিন কাজ করার পর তিন ভিক্ষুক টাকার হিসাব করছিল। তাদের একজন ছিল অন্ধ, একজন ল্যাংড়া এবং অন্যজন ছিল বোবা। ঠিক তখন-
অন্ধ: দেখেছিস, আজ আকাশটা কত সুন্দর লাগছে।
ল্যাংড়া: তোকে মারব এক লাথি।
বোবা: মার মার। মেরে হাড় গুড়ো করে দে। যত টাকা লাগে আমি দেব।

Share.

মন্তব্য করুন