মশা
রাতে মশার কামড়ে অতিষ্ঠ এক লোক। কিছুতেই মশার হাত থেকে রেহাই পাচ্ছেন না। তাই উপায় খুঁজতে লাগলেন, কী করে মশার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। রুমের ভেতর কিছু একটা খুঁজতেও লাগলেন। হুট করে একটি বুদ্ধিও এসে গেল মাথায়। রুমের ভেতর থাকা বিষের বোতলটি ঢকঢক করে গলায় ঢেলে দিলেন। তারপর নিশ্চিন্ত মনে বললেন, ‘বেকুব মশা। দে, এবার আমার শরীরে কামড় দে, আর মারা পড় গিয়ে।’

বিকল ব্রেক
জহির রাতের বেলা রাস্তা দিয়ে গাড়ি চালাচ্ছেন। কিন্তু গাড়ির হেডলাইট বন্ধ দেখে পুলিশ তার গাড়ি থামালো।
পুলিশ : থামো থামো! তোমার গাড়ির হেডলাইট তো বন্ধ। কাজ করছে না মনে হয়।
জহির : সরে যান। তাড়াতাড়ি সামনে থেকে সরে যান। আমার গাড়ির ব্রেকটাও কাজ করছে না।

জীবাণুমুক্ত জবাই
হীরা : কিরে, ছুরিটা স্যাভলন দিয়ে ধোয়ার কী আছে?
লাল্টু : এই ছুরি দিয়ে ছাগলটা জবাই করব তো, তাই।
হীরা : তা জবাই করার জন্য স্যাভলন দিয়ে ছুরি ধোয়ার দরকার কী?
লাল্টু : আরে গাধা, এই জং ধরা ছুরি দিয়ে জবাই করলে তো ইনফেকশন হয়ে যাবে!

প্রশ্ন কুকুরকে
সবুজ প্রতিদিন সকালে তার কুকুর নিয়ে হাঁটতে বের হন। এটা দেখে একদিন তার বন্ধু দূর থেকে বললেন-
বন্ধু : আরে, এত সকালে গাধাকে সঙ্গে নিয়ে যাচ্ছ কোথায়, শুনি?
সবুজ : অন্ধের মতো কথা বলো কেন? দেখছ না, এটা আমার কুকুর। আর তুমি বলছো গাধা?
বন্ধু : আরে, আমি তো তোমাকে বলিনি। আমি প্রশ্ন করেছি তোমার কুকুরকে।

চোখে গুলি
বলবন্ত সিংয়ের স্ত্রী মারা যাওয়ায় সরফরাজ তাকে সান্ত¡না দিতে এসেছেন-
সরফরাজ : তোমার স্ত্রীর খবরটা শুনে খুবই খারাপ লাগছে। তা এটা হলো কী করে?
বলবন্ত : রাস্তায় হাঁটতে গিয়ে হুট করে মাথায় গুলি লেগেছিলো।
সরফরাজ : উফ, শুকরিয়া করো যে গুলিটা তার চোখে লাগেনি!

শেষ ইচ্ছা
জেলখানায় সগির ও পুলিশের মধ্যে কথোপকথন।
পুলিশ : ফাঁসির আগে তোমার কি কোনো শেষ ইচ্ছা আছে? আজকে তোমার শেষ ইচ্ছাটা পূরণ করা হবে।
সগির : হুম, একটা ইচ্ছা আছে।
পুলিশ : কী সেই ইচ্ছা?
সগির : আমার পা ওপরে আর মাথা নিচে রেখে যেন ফাঁসিটা দেওয়া হয়!

Share.

মন্তব্য করুন