এসির ওজন
গ্রামের মাতব্বর চিন্তাগ্রস্ত মুখে চা স্টলে বসে আছেন।
তার এক বন্ধু জিজ্ঞাস করেন : কী ব্যাপার? সব ভালো তো!
মাতব্বর : আর বলিস না! দুই টনের এসি কিনে বাড়ি আনার পর ওজন করে দেখি সেটা মাত্র বত্রিশ কেজি! এভাবে ঠকাবে, আমার ধারণার বাইরে!

লেখাপড়া
বিল্টু : আমি আর স্কুলে যাব না বাবা।
বাবা : কেন বিল্টু, লেখাপড়া করতে ভালো লাগে না?
বিল্টু : তা নয়, স্কুলের শিক্ষকরা কিছুই জানেন না! সব প্রশ্নের উত্তরই তো আমাদের থেকে জানতে চান।

ফল নিচে পড়ে
শিক্ষক : বলো তো বিল্টু, আম বা যে কোনো ফল উপরের দিকে না গিয়ে নিচে পড়ে কেন?
বিল্টু : উপরে খাওয়ার লোক নেই তাই।

অংকে ভুল
বাবা : আজ স্কুলের শিক্ষক কী বললেন?
বিল্টু : বললেন, তোমার জন্য একজন ভালো অংকের টিউটর রাখতে।
বাবা : মানে?
বিল্টু : মানে তুমি হোমওয়ার্কের যে অংকগুলো করে দিয়েছিলে সব ভুল ছিল।

বুদ্ধিমান
শিক্ষক : চোর সম্পর্কে একটা ভালো উদাহরণ দিতে পারবে?
বিল্টু : চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে। অতএব নিজেকে বুদ্ধিমান করে গড়ে তোলার জন্য চোরকে সব সময়ই পালাতে দিতে হবে।

ঘুমের অভাব
ছাত্র : স্যার, কী উপায়ে আমি দশ দিন না ঘুমিয়ে থাকতে পারি?
শিক্ষক : রাতে ঘুমাবে!

তবুও ভাঙল না
বাড়িওয়ালা : মেঝের ওপর একটা ডিম পড়লো, অথচ ভাঙলো না। কীভাবে সম্ভব?
রাঁধুনি : মেঝেটা যথেষ্ট শক্ত। তাই ডিমের আঘাতে ভাঙেনি!

টেস্টি রক্ত
শিক্ষক : বলো তো বিলটু, মানুষের বিভিন্ন ধরনের রক্তের গ্রুপ হয় কেন?
বিলটু : স্যার, মশারা যাতে বিভিন্ন ফ্লেভারের স্বাদ গ্রহণ করতে পারে।

কঠিন অংক
অংক স্যার : বলো তো শিবলু, কখন দুই যোগ দুই দশ হয়?
শিবলু : যখন অংক ভুল হয়।

Share.

মন্তব্য করুন